মিডিয়ার মিথ্যাকে বিশ্বাস করা বন্ধ করুন এবং সত্য জানুন। বিশ্বব্যাপী কোনো মহামারী নেই। এই সব ঘটেছে যেন ন্যানোটেকনোলজি এবং গ্রাফিন অক্সাইড দিয়ে সবাইকে টিকা দেওয়া হয়। যারা ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাদের ন্যানো প্রযুক্তি দিয়ে চিপ করা হচ্ছে। বিশ্বাস না হলে আমাদের আগের সব পোস্ট পড়ুন। এটা সত্য এবং এটা ঘটছে। কোভিড বলতে কোন ভাইরাস ছিল না। সিডিসি নিজেও এই কথা স্বীকার করেছে। কভিড বলে যে জিনিসটাকে দাবি করা হচ্ছে, তা শুধু স্বাভাবিক ফ্লু, যা আগেও ছিল এবং চিরকাল থাকবে।
কোভিড টেস্ট কোন প্রক্রিত টেস্ট নয়। এই টেস্ট তৈরি করা হয়েছে মানুষকে আতংকে রাখার জন্য। যেখানে কোন ভাইরাস নেই, সেখানে কোন টেস্ট হতে পারে না। টিকা কখনো ১০ মাসে তৈরি করা সম্ভব নয়। যদি তা সম্ভব হত তাহলে এতদিনে ক্যান্সারের টিকা থাকতো! যতজন মানুষ এই ভ্যাকসিন নিয়েছে, তারা একটি আপরিক্ষিত এমআরএনএ প্রযুক্তি নিজেদের শরীরে ঢুকিয়েছে। এই কারণে তাদের ডিএনএ পরিবর্তন হওয়া শুরু করবে এবং কয়েক বছরের মধ্যে তারা মারা যাবে। টিকা দেওয়ার ফলে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে, এবং সাধারন জনগণের কাছ থেকে এইসব তথ্য লোকানো হচ্ছে।
এই ভ্যাকসিন বা বিষ হলো সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যা কমানোর একটি পরিকল্পনা। আমাদের ওয়েবসাইটে সেই সমস্ত দাবিগুলোর প্রমাণ রয়েছে। পড়ুন এবং সত্য জানুন। ভয় পাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি টিভিতে যে মিথ্যা সংবাদ দেখছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া এবং সংবাদপত্রে যে মিথ্যা প্রতিবেদনগুলি পড়ছেন তা সমস্ত সমস্যার মূল উৎস। সেই মিথ্যা তথ্যগুলোই আসল ভাইরাস। মুখোশ/মাস্ক পরা বন্ধ করুন, মুখোশ/মাস্ক উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি করে। এটি ঠান্ডা, শ্বাসকষ্ট, ক্যান্সার এবং প্রজনন সমস্যা সৃষ্টি করে। উঠে দাঁড়ান এবং সত্যের জন্য লড়াই করুন।
বিশ্বজুড়ে যা চলছে তার একটি খুব ভাল ব্যাখ্যা দিয়েছেন উনি (রাজেশ রায়)। সত্য প্রচার করার জন্য উনাকে অনেক ধন্যবাদ।