একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে, ফাইজার / বায়োএনটেক এমআরএনএ ছয় ঘন্টার মধ্যে মানুষের ডিএনএতে অন্তর্ভুক্ত হয়।
একটি সুইডিশ গবেষণায় দেখা গেছে যে ফাইজার / বায়োএনটেক কোভিড ইনজেকশনের এমআরএনএ কোষে অনুপ্রবেশ করে এবং ৬ ঘন্টার মধ্যে মানুষের ডিএনএতে তার বার্তা প্রেরণ করে, যা মানুষের নিজস্ব ডিএনএ পরিবর্তন করে। গবেষণাটি ভিট্রোতে পরিচালিত হয়েছিল, অন্য কথায় জীবন্ত দেহের বাইরে এবং একটি কৃত্রিম পরিবেশে। এই গবেষণাটি করা হয় লুন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এমডিপিআইতে প্রকাশিত একটি নতুন সুইডিশ গবেষণায় দেখা গেছে যে ফাইজারের ভ্যাকসিনটি লিভার কোষে চলে যায় এবং ডিএনএতে রূপান্তরিত হয়। এই প্রথমবারের মতো গবেষকরা ভিট্রোতে বা পেট্রি ডিশের ভিতরে দেখিয়েছেন – কীভাবে একটি এমআরএনএ ভ্যাকসিন মানুষের লিভার সেল লাইনে ডিএনএতে রূপান্তরিত হয়, ইপোক টাইমস রিপোর্ট করেছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এবং ফ্যাক্ট-চেকাররা বলেছিলেন যে এইটি কখনোই ঘটতে পারে না। কিন্তু বাস্তবিক এখন তাই ঘটছে। সিডিসি এবং কর্পোরেট মিডিয়া প্রচার করেছে যে, এমআরএনএ ডিএনএকে প্রভাবিত করে না। সিডিসি লিখেছিল, ‘কভিড-১৯-এর টিকা কোনোভাবেই আপনার ডিএনএ পরিবর্তন করে না বা তার সাথে যোগাযোগ করে না।
এই উদ্ঘাটনের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবগুলি এখনও জনসাধারণের কাছে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু এটি স্পষ্ট যে, সিডিসি, সোশাল মিডিয়া, ও গণমাধ্যম তাদের প্রাথমিক দাবিগুলিতে সঠিক ছিল না। এবং তারা এমআরএনএ ইনজেকশন সম্পর্কিত সঠিক তথ্যগুলোকে, “ভুল তথ্য” বলে দাবি করেছিল। কিন্তু, এখন স্পষ্ট প্রমাণ দেখায় যে, এমআরএনএ ইনজেকশনগুলো ডিএনএ তে পরিণত হয়, এবং এটি মানুষের ডিএনএ পরিবর্তন করে।
ফাইজার, এই সুইডিশ গবেষণা সম্পর্কে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
ডাঃ পিটার ম্যাকৌলা, একজন ইন্টার্নিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট এবং এপিডেমিওলজিস্ট, যিনি কোভিড ভ্যাকসিনের অন্যতম প্রধান সমালোচক, তিনি বলেন, এই ফলাফলগুলি “স্থায়ী ক্রোমোসোমাল পরিবর্তনের বিশাল প্রভাব ফেলবে যা দীর্ঘস্থায়ী রোগের সম্পূর্ণ নতুন ধারা পরিচালনা করতে পারে।”