ফাইজার জনগণকে প্রতারিত করেছে
ফাইজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অপরাধমূলক জরিমানা পেয়েছে, ঔষধের ভুল প্রচারের জন্য ২.৫ বিলিয়ন ডলার। বাজারে অনুমোদনহীন ঔষধ ছেড়েছে ফাইজার। তারা তাদের বিক্রি বাড়ানোর জন্য ডাক্তারদের ঘুষ দিয়েছে। নাইজেরিয়ান শিশুদের গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করায় ফাইজারকে ৭৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা করা হয়েছে। ফাইজার অতীতে আরও অনেক আইন লঙ্ঘন করেছে এবং শুধুমাত্র তাদের অপরীক্ষিত এবং অনুমোদনহীন ঔষধের প্রচারের জন্য অবৈধ ব্যবসা করেছে।
ফাইজার যদি একটি গাড়ী কোম্পানী হতো, তবে আপনি কি তাদের বিপজ্জনক অতীত সম্পর্কে জানার পরে তাদের গাড়ি কিনতেন? যদি আপনার উত্তর, না- হয়, তাহলে আপনি কেন তাদের অপরক্ষিত এবং অনুমোদনহীন ইনজেকশনদিয়ে নিজেকে ইনজেক্ট করছেন?
ফাইজার ২০০৯ সালে বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত ছিল।
ফাইজার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী নয়
ফাইজার / বায়োএনটেক এমন দেশগুলিতে ইনজেকশন সরবরাহ করে না যেখানে তারা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির জন্য দায়বদ্ধ হতে পারে! “ফাইজার কিছু দেশে দায়বদ্ধতার সমস্যার কারণে দ্বিধাবোধ করে, তাদের কোনও দায়বদ্ধতা সুরক্ষা নেই। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস জানিয়েছেন।
অপরীক্ষিত ইনজেকশনের চেয়ে, প্রাকৃতিক এন্টিবডি অনেক ভালো
ফাইজারের নিজস্ব বিজ্ঞানীরা বলছেন অপরীক্ষিত ইনজেকশন নেওয়ার চেয়ে, প্রাকৃতিক এন্টিবডি অনেক ভালো। প্রাকৃতিক ভাবে যারা সুস্থ হয়, তাদের দেহ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। কিন্তু যারা অপরীক্ষিত ইনজেকশন নেয় তাদের দেহ তা করতে পারে না। ফাইজারের সিনিয়র ডিরেক্টর আরও দাবি করেছেন যে, তারা কাউকে জানাতে চাননি যে তারা এই অপরীক্ষিত ইনজেকশনগুলি তৈরি করার সময় ভ্রূণ কোষ ব্যবহার করেছে।
ফাইজারের সিইও নিজেই টিকা নেন নি
ফাইজারের সিইও বলেছেন ‘আমি টিকা নিচ্ছি না।’ ফাইজারের সিইও, অ্যালবার্ট বোরলা নিজেই অপরীক্ষিত ইনজেকশনগুলি নেন নি, এবং তিনি চান যে অন্য সবাই এটি নেয়। আপনি কি মনে করেন না যে এখানে কিছু ভুল আছে? কেন প্রস্তুতকারক নিজেই তার নিজের ঔষধ নিচ্ছেন না? তাহলে কি তিনি জানেন যে এটি তার শরীরের ক্ষতি করবে? এটি অনুমান করা কি খুব বেশি হয়ে যায়?
ফাইজার আসল ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করেনি, ল্যাবে তৈরি করা ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করেছে
ফাইজারের সিইও, অ্যালবার্ট বোরলা বলেন, ‘আমরা আসল ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করিনি, বরং ল্যাবে তৈরি করা একটি ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করেছি।’
ফাইজারের সিইও, অ্যালবার্ট বোরলা এখন যা বলছেন তা আমরা গত দুই বছর ধরে আপনাকে বলে আসছি। তিনি বলেন, সত্যিকারের কোন ভাইরাস নেই। ভাইরাসটি শুধু কম্পিউটারেই থাকে। তারা প্রকৃত রোগীর কাছ থেকে একটি বাস্তব ভাইরাস অধ্যয়ন করেনি। বরং, তারা ল্যাবে কম্পিউটারে একটি ভাইরাস মডেল তৈরি করেছিল। একেই তারা কোভিড-১৯ বলে অভিহিত করছেন। সত্যকে বিশ্বাস করার জন্য আপনার আর কী প্রমাণ দরকার?
কোভিড-১৯ বলে কোন ভাইরাস নেই! কখনোই ভাইরাস ছিল না। অতীতে যা ঘটেছিল তা ফ্লু ভাইরাসের ফলাফল ছিল, কেবল সাধারণ ঠান্ডা, যা সর্বদা ছিল এবং থাকবে। কিন্তু এখন যা হচ্ছে তা হলো অপরিক্ষিত ইনজেকশনের ফলাফল। বিভিন্ন রোগে মানুষ মারা যাচ্ছে, বিশেষ করে রক্ত জমাট বাঁধা এবং স্ট্রোক। এসব অপরীক্ষিত ইনজেকশন নেওয়ার পর ঘটছে। ইঞ্জেকশনগুলি মানুষকে হত্যা করছে, কোনো ভাইরাস তা করছে না।