৪ ডিসেম্বর, ২০২১ পর্যন্ত: ফাইজার সহ ২৫ টিরও বেশি দেশ, ১৩৯ টি প্রতিষ্ঠান এবং অফিস এখন পর্যন্ত জানিয়েছে যে তাদের কাছে প্রকৃত “SARS-COV-2” বা কোভিড-১৯ এর কোনো আইসলেট বা বিশুদ্ধ নমুনার রেকর্ড নেই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস, আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, স্পেন, ইউরোপীয় সিডিসি, স্লোভেনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ইউক্রেন, কলম্বিয়া, উরুগুয়ে, ইতালি , পর্তুগাল, ব্রাজিল, কলম্বিয়া প্রজাতন্ত্র, ইলস অফ ম্যান, ফিলিপাইন ও আরো অন্যান্য দেশের প্রতিষ্ঠান থেকে, এছাড়াও জার্মানির রবার্ট কচ ইনস্টিটিউট (RKI) থেকে ফ্রিডম অফ ইনফর্মেসন এক্ট (এফওআইএ) এর মাধ্যমে জানিয়েছে যে তাদের কাছে প্রকৃত “SARS-COV-2″এর কোনো আইসলেট এর রেকর্ড নেই। এই তথ্য টি প্রমাণ করে যে বাস্তবিক কোভিড-১৯ বলতে কোন ভাইরাস নেই।

আটলান্টায় ইউনাইটেড স্টেটস্ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) লিখিতভাবে নিশ্চিত করেছে যে তাদের কাছে SARS-CoV-2 ভাইরাসের কোনো বাস্তব, আইসলেট বা বিশুদ্ধ নমুনা নেই এবং সেই ভাইরাস সম্পর্কে তারা কোনো রেকর্ড বা প্রমাণ দেখাতে পারছে না, যা কথিতভাবে কোভিড-১৯ এর কারণ।
গত কয়েক মাস ধরে, ফ্রিডম অফ ইনফর্মেসন এক্ট (এফওআইএ) [তথ্যের স্বাধীনতা আইন] এর মাধ্যমে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) এর কাছে অনুরোধ করা হয়েছে, যেন তারা SARS-CoV-2 ভাইরাসটি যে আসলেই আইসলেট বা বিশুদ্ধ করা হয়েছে এর প্রমাণ দেখায়।
৭ জুন, ২০২১-এ, সিডিসি লিখিতভাবে (আবার) নিশ্চিত করেছে যে তাদের কাছে এমন কোনো রেকর্ড নেই যা দেখায় যে তারা কখন পর্যন্ত ভাইরাসটিকে আইসলেট বা বিশুদ্ধ করেছে যা কথিতভাবে কোভিড-১৯ নামক রোগের কারণ।
এই লিখিত অনুরোধগুলি মিসেস ক্রিস্টিন ম্যাসি সিডিসি/এটিএসডিআর এফওআইএ-এর প্রধান কর্মকর্তা মিঃ রবার্ট আন্ডোহ্কে করেছিলেন, যেন তারা যে কোন রেকর্ড, গবেষণা, এবং/অথবা যে কোন রোগীর নমুনা থেকে ম্যাসারেশন, ফিল্ট্রেসন, এবং/অথবা একটি আল্ট্রাসেন্ট্রিফিউজ ব্যবহারের মাধ্যমে (পৃথিবীর যে কোন সময়ে করা, যে কোনও জায়গায়, যে কোনও ব্যক্তির দ্বারা) SARS-CoV-2 ভাইরাসের “ভাইরাল” আইসলেট এর প্রমাণ সনাক্ত এবং সরবরাহ করে।
পৃথিবীর যে কোন প্যাথলজিক্যাল মাইক্রো বা ন্যানো অর্গানিজমকে বিচ্ছিন্ন ও সনাক্ত করার জন্য এই প্রক্রিয়াটি কে ‘গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড’ বলা হয।

জীবাণু বিচ্ছিন্ন এবং শনাক্ত করার জন্য কোক এবং রিভারস্ পোস্টুলেটকে 'গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড' বলা হয়। এই প্রক্রিয়াগুলো বহু বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ব্যাকটেরিয়া (কোক) বা ভাইরাল (রিভারস্) পোস্টুলেটগুলি বিচ্ছিন্ন করার জন্য।

বিশ্বের ২৫ টিরও বেশি দেশ, ১৩৯ টি প্রতিষ্ঠান ও অফিস এবং ফাইজার নিজেই ফ্রিডম অফ ইনফর্মেসন এক্ট (এফওআইএ) এর মধ্য দিয়ে স্বীকার করেছে যে তাদের কাছে SARS-COV-2-এর কোন আইসলেট বা বিশুদ্ধ নমুনা নেই। পৃথিবীতে কোন জায়গায় কেউ এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ বা SARS-COV-2-এর কোন আইসলেট বা বিশুদ্ধ নমুনা দেখাতে পারে নি। এই তথ্য টি প্রমাণ করে যে বাস্তবিক কোভিড-১৯ বলতে কোন ভাইরাস নেই।
তাহলে মানুষকে কেন টিকা দেওয়া হচ্ছে? মানুষকে যা দেওয়া হচ্ছে তা কোন টিকা নয়, বরং এমআরএনএ জিন থেরাপি, এই ইনজেকশনটি মানুষের ডিএনএ পরিবর্তন করবে। মানুষ আর মানুষ থাকবে না। অনেকেরই শরির এখনই পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। মানুষের ইনজেকশন স্থানে চুম্বক লাগছে। মানুষের স্মরণশক্তি কমে যাচ্ছে, মানুষ সাধারণ জিনিস ভুলে যাচ্ছে, স্ট্রোক করছে ও নতুন নতুন রোগ তাদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে। যেখানে কোন ভাইরাস নেই, সেইখানে কোন টিকার প্রয়োজন নেই। এই সবই পৃথিবীর জনসংখ্যা কমানোর জন্য, মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য, ও একতান্ত্রিক শাসন বাস্তবায়ন করার জন্য একটি বড় পরিকল্পনা।